৯৮তম মৃত্যুবার্ষিকীতে বক্তারাঃ জাতিকে শিক্ষিত করাই ছিল মাওলানা ওবায়দুল হকের লক্ষ্য
মোহাম্মদ আলাউদ্দীন । ।
বাংলার নব জাগরনের অগ্রদূত, ব্রিটিশ বিরোধী আন্দোলনের অন্যতম সংগঠক ও বহু শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের প্রতিষ্ঠাতা মরহুম মাওলানা ওবায়দুল হক ৯৮তম মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে সীতাকুণ্ড অনলাইন জার্নালিষ্ট এসোসিয়েশনের আয়োজনে স্মরণসভা অনুষ্ঠিত হয়।
আজ মঙ্গলবার সকাল ১১টায় সীতাকুণ্ড কামিল এমএ মাদ্রাসা মিলনায়তনে মাদ্রাসা পরিচালনা কমিটির সভাপতি ও উপজেলা আ.লীগের সাধারণ সম্পাদক আব্দুল্লাহ আল বাকের ভুঁইয়ার সভাপতিত্বে এবং সাংবাদিক জাহাঙ্গীর আলম বিএসসি সঞ্চালনায় স্মরণ সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন ফেনী বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য প্রফেসর ড মোঃ ফসিউল আলম।
প্রধান বক্তা ছিলেন সচিব জসিম উদ্দিন মাহমুদ। বিশেষ অতিথি ছিলেন সীতাকুণ্ড কামিল মাদ্রাসার অধ্যক্ষ মাহমুদুল হক,উপাধ্যক্ষ মাওলানা মহিউদ্দীন,যুবাইদিয়া মহিলা মাদ্রাসার অধ্যক্ষ মাওলানা নুরুল কবির,সীতাকু সরকারি আদর্শ উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক এ,কে,এম মোমিনুল হক সেলিম, মুক্তিযোদ্ধা কবি শুক্কুর চৌধুরী, সীতাকুণ্ড অনলাইন জার্নালিস্ট এসোসিয়েশনের সভাপতি মোঃ জাহাঙ্গীর আলম,সীতাকুণ্ড কামিল মাদ্রাসা পরিচালনা কমিটির সহ সভাপতি মোঃ কামাল উল্লাহ,সদস্য ইঞ্জিনিয়ার মোঃ শাহ আলম,সাংবাদিক কাইয়ুম চৌধুরী, নাছির উদ্দিন অনিক,খায়রুল ইসলাম, মাওলানা নুরুল আমিন, মাওলানা দেলোয়ার হোসেন, অধ্যাপক আলতাফ হোসেন,মাওলানা আনোয়ার হোসেন,ডাক্তার কামাল উদ্দীন প্রমুখ।
শুভেচ্ছা বক্তব্য রাখেন মরহুমের উত্তরসূরি দিদারুল আলম। কোরআন তেলোয়াত করেন মাদ্রাসার ছাত্র হাফেজ হামিদুল হক।
বক্তারা বলেন, মরহুম মাহমুদুল হক ছিলেন উপমহাদেশের প্রখ্যাত আলেম চট্টগ্রাম অঞ্চলের শিক্ষার অগ্রপথিক। তিনি সীতাকুণ্ড সরকারি আদর্শ উচ্চ বিদ্যালয় ও সীতাকুণ্ড আলীয়া মাদ্রাসারসহ বহু শিক্ষা প্রতিষ্ঠান প্রতিষ্ঠা করে শিক্ষার আলোর ছড়িয়েছেন।
অনুষ্ঠান শেষে মাওলানা ওবায়দুল হক এর জীবনির উপর আয়োজিত কুইজ প্রতিযোগিতার পুরস্কার প্রদান করেন অতিথিবৃন্দ। এছাড়া সকালে খতমে কুরআন ও বিভিন্ন মসজিদে মসজিদে দোয়া করা হয় মাওলানা ওবায়দুল হকের জন্য।